Admission Units:
A Unit: প্রকৌশল বিভাগ এবং নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা (ইউআরপি) বিভাগ
B Unit: প্রকৌশল বিভাগ, নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা (ইউআরপি) বিভাগ, আর্কিটেকচার এবং পরিকল্পনা বিভাগ
Departments and total number of seats:
1.Department of Computer Science and Engineering – 120 seats
2.Department of Electrical and Electronic Engineering – 195 seats
3.Department of Biomedical Engineering – 30 seats
4.Department of Mechanical Engineering – 180 seats
5.Department of Civil Engineering – 195 seats
6.Department of Chemical Engineering – 60 seats
7.Department of Industrial and Production Engineering – 50 seats
8.Department of Material and Metallurgical Engineering – 60 seats
9.Department of Water Resources Engineering – 30 seats
10.Department of Naval Architecture and Marine Engineering – 55 seats
11.Department of Urban and Regional Planning – 30 seats
12.Department of Architecture – 55 seats
মোট ১০৬০ টি আসনের বিপরীতে প্রতি বছরই ১২ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতি সিটের বিপরীতে প্রায় ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে থাকে।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা:বাংলা মাধ্যম:
’১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষার্থী বাছাই করা হয়। যেখানে এর আগে কয়েক বছর জিপিএ নম্বরের ভিত্তিতে বাছাই করা হয়েছিলো।
’১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ অনুযায়ী
SSC এ জিপিএ – ৫ এর মধ্যে ন্যূনতম ৪ থাকতে হবে। HSC তে জিপিএ ৪.৫ থাকতে হবে ও গ্ণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে কমপক্ষে ৬০০ এর মধ্যে ৪৮০ পেয়ে পাশ করতে হবে।সকল সঠিক আবেদনকারীর মধ্য হতে নিম্নে উল্লেখিত নির্ধারিত নম্বরের ভিত্তিতে বাছাই করে প্রথম ১২০০০ তম পর্যন্ত সকল আবেদনকারীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে। এই বাছাইয়ের জন্য যথাক্রমে আবেদনকারীর HSC এর গ্ণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয় তিনটিতে প্রাপ্ত মোট নম্বর,গ্ণিতে প্রাপ্ত নম্বর, পদার্থবিজ্ঞানে প্রাপ্ত নম্বরকে অগ্রাধিকারের ক্রম হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
বিগত কয়েক বছর অনুযায়ী
HSC তে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, বাংলা ও ইংরেজী বিষয় পাঁচটির মোট জিপিএ ন্যূনতম ২২.৫/২৩ পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।সকল সঠিক আবেদনকারীর মধ্য হতে নিম্নে উল্লেখিত নির্ধারিত নম্বরের ভিত্তিতে বাছাই করে প্রথম ১২০০০ তম পর্যন্ত সকল আবেদনকারীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে। এই বাছাইয়ের জন্য যথাক্রমে আবেদনকারীর HSC এর গ্ণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয় তিনটিতে প্রাপ্ত মোট নম্বর,গ্ণিতে প্রাপ্ত নম্বর, পদার্থবিজ্ঞানে প্রাপ্ত নম্বরকে অগ্রাধিকারের ক্রম হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
ইংরেজি মাধ্যম:
GCE “O” লেভেল ও GCE “A” লেভেল পাশ করা শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য GCE “O” লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫ টি বিষয় (গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজী সহ)-এর প্রতিটিতে কমপক্ষে B গ্রেড এবং GCE “A” লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ও রসায়ন এই তিন বিষয়ের প্রতিটিতে কমপক্ষে A গ্রেড থাকতে হবে।ন্যূনতম যোগ্যতা পূরণসাপেক্ষে GCE “O” লেভেল ও GCE “A” লেভেল পরীক্ষার ফলাফল প্রাপ্ত সকল সঠিক আবেদনকারীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।
পরীক্ষা পদ্ধতি:
গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এই তিন বিষয়ের ২০০ নম্বর করে মোট ৬০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয় তিন (৩) ঘন্টার। মোট ৬০টি প্রশ্ন থাকে, প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০ করে।গ্ণিত থেকে ২০টি, পদার্থবিজ্ঞান থেকে ২০টি ও রসায়ন থেকে ২০টি এভাবে সর্বমোট ৬০টি প্রশ্ন থাকে।কোনো MCQ প্রশ্ন থাকবেনা।
কত উত্তর করলে চান্স নিশ্চিত:
এ প্রশ্নটা কম-বেশি প্রতিটি শিক্ষার্থীরই প্রশ্ন। তবে এ উত্তরটির কোনো সঠিক উত্তর নেই। চান্স আসলে নির্ভর করে দুটি জিনিসের উপর- ১। সময়ের মধ্যে কতগুলো প্রশ্নের উত্তর করতে পারছে শিক্ষার্থী ২। কতগুলো নির্ভুল উত্তর করতে সমর্থ হচ্ছে শিক্ষার্থী। এ দুটোর ঠিকভাবে সমন্বয় করতে পারলে চান্স পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী হওয়া যায়।
-Shohaib Ibne Monju (Rafi)
MME '19BUET